রেজিস্ট্রেশন ছাড়া চলছিল ল্যাব। ছিল না অন্য কোন প্রয়োজনীয় কাগজও। খোদ আগরতলাতেই চলছিল বেআইনি এই ল্যাবের ব্যবসা।
শুক্রবার পশ্চিম ত্রিপুরা জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ সঙ্গীতা চক্রবর্তী হাতে নাতে ধরেন।
তিনি যাচ্ছিলেন হাপানিয়ার ত্রিপুরা ম্যাডিকেল কলেজের সামনে দিয়ে। তার সন্দেহ হওয়ায় তিনি গাড়ি থেকে নেমে ইউনাইটেড নামের প্যাথোলজিটিতে ঢোকেন। খোঁজ করেন কাগজপত্র। কিন্তু দেখাতে পারেননি মালিক।
সঙ্গে সঙ্গেই বন্ধ করে দেন ঐ প্যাথোলজি।
টিএমসি-এর উল্টোদিকে চলছিল ঐ প্যাথোলজি।