তারা কিছুই করেননি, বছরের লভ্যাংশও দিতে পারেননি, সবাই মুক্তি চাইছে——বিরোধীদের বক্তব্য।
উন্নয়নের ধারা বজায় রাখতে পেরেছি,আমরা বিশালগড়ে এগারোয় এগারো, উদয়পুরে বারতে বার, সোনামুড়ায় সব, এখানেও পাব সব——ক্ষমতায় যারা আছেন, তাদের প্রত্যয়।
ত্রিপুরা বার এসোসিয়েসন নির্বাচনে এবার দু’টিই পক্ষ, পরিচালনে থাকা বিজেপি, আর একজোট বিরোধী। ত্রিপুরা স্টেট বিজেপি ল এন্ড লিগ্যাল অ্যাফেয়ার্স ডিপার্টমেন্ট কেন্ডিডেটস বনাম সেভ কনস্টিটিউসন ফোরাম। আগরতলায় এই নির্বাচন। এদিকে আছেন বিজেপি প্রার্থীরা। ফোরামের প্রার্থীদের মধ্যে পরিচিত কংগ্রেসী বা বামপন্থী আইনজীবী আছেন। তারা বলেছেন, কোনও রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিত্ব করে না ফোরাম। এখানে কোনও বিজেপিপন্থী আসতে চাইলে, তিনিও স্বাগত। ২৩ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন। সকাল নয়টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত। সেদনই ভোট গোণা হবে।
প্রচার চলছে আদালত চত্বরে, প্রচার চলছে বাড়ি বাড়ি গিয়ে।
বিজেপি’র ত্রিপুরার প্রদেশ অফিসে এই বার নির্বাচন নিয়ে মিটিং হয়েছে। শিক্ষামন্ত্রী রতনলাল নাথ, যিনি নিজেও একজন আইনজীবী হিসেবে কাজ করেছেন, রাজ্যের এডভোকেট জেনারেল অরুণ কান্তি ভৌমিক, প্রমুখ আছেন মিটিঙে।
ত্রিপুরায় বছর দুই হল বিজেপি ক্ষমতায় এসেছে। তাদের নির্বাচনী ইস্তেহার, ভিসন ডকুমেন্ট-এ দেয়া প্রতিশ্রুতি পালন হচ্ছে না, এই অভিযোগ এই সময়ের মধ্যেই উঠতে শুরু করেছে।আগরতলা রাজধানী হওয়ায় তাপ-উত্তাপ, জল্পনা, ইত্যাদিও বেশি। ত্রিপুরা বার এসোসিয়েসন নির্বাচনে বিজেপি’র বিরুদ্ধে বাকীরা সবাই একজোট হওয়ায়, কোনও তৃতীয় পক্ষ নেই, লড়াই দুই পক্ষে সরাসরি। যে যে নিজের মত করে পালস্, ইঙ্গিত ধরার চেষ্টা করছেন।