বাড়ি বাড়ি ঘুরে ডাক্তার এবং অন্য স্বাস্থ্যকর্মীরা করোনা ভাইরাস জন্য মানুষজনকে কোয়ারাইন্টাইন করছেন। হাতে বাড়িতে থাকার জন্য সম্মানজনক স্টিকার লাগাচ্ছেন। বাড়ির সামনেও পোস্টার দিয়ে যাচ্ছেন যেন পাড়া-পড়শি বা অন্যকেউ অসুবিধায় না পড়েন। এখনও এই রোগের নির্দিষ্ট ওষুধ নেই। তাই প্রতিরোধই পথ।
পরামর্শ দেয়া হয়েছে, প্রতি দু’জনে দূরত্ব বজায় রাখতে। পরামর্শ দিচ্ছেন, ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মীরাই।
পরামর্শ এই দিলেও, তারাই সেটা মানছেন না। মানছেন না, মানে, মানার কোনও উপায় নেই। তারা মানছেন না, তাই অন্যরা নিরাপদে থাকতে পারছেন। এই ডাক্তরাই হাসপাতালে মার খান।
আরক্ষাকর্মী, ফায়ার সার্ভিস, সাফাই কর্মী, এইসব পরিষেবার মানুষদেরও ঘরে থাকার উপায় নেই।
সাংবাদিকদেরও তাই। চিত্রসাংবাদিকরা দারুণ ঝুঁকিতে। সাংবাদিকরা আছেন, ইতালির খবরটি ময়নামায় ঘরে বসে জানা যায়। জানা যায়, বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন, কোথাও লক-ডাউন হচ্ছে কিনা, মানতে হবে কী কী, খোলা থাকছে কী ।
তবে দিন-আনি-দিন-খাইদের করোনা সংক্রমণ অথবা নয়, বেঁচে থাকায় সারা বছরই জরুরী অবস্থা!