কোভিড ওয়ান নাইন আটকাতে লকডাউন চলছে দেশজুড়ে। প্রায় সারা পৃথিবীতেই এই অবস্থা।
এখনও সারিয়ে তোলার নির্দিষ্ট ওষুধ নেই, ভ্যাকসিন বানানোর চেষ্টা চলছে। ভয়ঙ্কর অবস্থা বটেই।
সামনেই আর্থিক মন্দা, দুর্ভিক্ষ, মানুষের কাজ চলে যাওয়া, ইত্যাদি বিষয় নিয়ে চর্চা বিভিন্ন স্তরেই হচ্ছে। পৃথিবীতে ক্ষুধার্ত মানুষের সংখ্যা স্বাভাবিক অবস্থাতেই অনেক। সেই সংখ্যার সাথে নতুন সংখ্যা যোগ হওয়ার ব্যাপারে সতর্ক করেছে বিশ্ব খাদ্য সংস্থা।
ক্ষুধা যার এই মুহূর্তের সমস্যা, তার কাছে হয়ত আগামীকাল অনেক দূরে।
যদিও প্রশ্ন থাকেই, এই লকডাউন কেন, কেন বিশেষ দরকার এই কথাটি সবার কাছে পৌঁছেছে কিনা। শুধুই কি এটি সরকারি নির্দেশ বলে মানতে হবে, অথবা কেন নিজেরই মানা উচিৎ,কথাটি সবার বোধে পৌঁছানো গেছে কিনা,সন্দেহ আছেই।
লকডাউনের বিধি-নিষেধ মেনে রিক্সার চলাচল আটকানো হচ্ছে। আবার রিক্সা যারা চালান, তাদের অভাবের অভিযোগও যথেষ্ট। ডাল-ভাতের জন্যই বেরিয়েছি, বৌ-বাচ্চা বসে আছেন, শুধু চাল দিয়ে হয় না, ডাল-লবনও লাগে, সব জিনিসের দাম বেড়েছে, ইত্যাদি কথা বলেছেন ত্রিপুরার রাজধানী শহরে রিক্সা শ্রমিকদের কয়েকজন। প্রসঙ্গ, রাস্তায় লকডাউনে বের হওয়া।