অল্প ঘি দিয়ে হালকা লাল লাল করে ভেজে শেওয়াই নিয়ে তাতে চিনি দেয়া ঘন দুধ আস্তে আস্তে মেশাতে হবে।
ওপরে কিসমিস আর চেরি দিয়ে পরিবেশন। এই টুকুই রান্না। লেখা আরেকটু লম্বা করতে টিপস দেয়া যায়,খুব তাড়াতাড়ি দুধ মেশালে শেওয়াই ভজঘট পাকিয়ে যেতে পারে, বিশেষত যিনি খুব ঘন দুধের আঠা আঠা শেওয়াই খাবেন। যা শেওয়াই, তাই সেমাই। চাওমিনও নয় কী !
সারা বছরই পাওয়া যায়, রমজান মাসে কারখানায় তার উৎপাদন বাড়ে। ঘরেও তৈরি হয়।
এরকম উৎপাদন বাড়া কমাতে খুব কিছু যায়-আসে না কাঁধে লম্বা হাতলের সরু কোদাল ফেলে সবৈ,সবৈ, সবৈ মানে সাফাই, ডেকে যাওয়া বাবুল মিঁঞাদের, কিংবা আর সব বাবুলদের (সবৈ’র ‘স্টোরি’ আগে একদিন করা হয়েছে ) । সারা বছরই রমজানই যেন, পুষ্টির হিসাব সহজ নয় তাদের কাছে। আধপেটা-ভাত নেই, ইত্যাদি শব্দ পাল্টাপাল্টি হতে পারে বড়জোড়। এই এক বাক্যে লিখে ফেলা রান্নার রেসিপি কঠিন। এই বছর আরও কঠিন।
এই খবরেও তেমন কিছুও নেই। ছবিগুলি বেশ, মানে একটা ‘ফিচার’ হয়, হল। রমজান মাসে এই ‘স্টোরি’ হয় প্রতিবার, চৈত্র মাসে যেমন শিবের ছবি ( এবার অবশ্য শিবের মুখেও মাস্ক ছিল, এটা নতুন), সেই শিব ভুমিকায় অভিনেতা হয়ত রিক্সা চালান সারা বছর, বছরে একবার শিব হয়ে ওঠেন।
এই স্টোরিতে আরও একটু বাড়াতে চাইলে এই বছরে, লিখে ফেলা যায়, মাস্ক, ইত্যাদি ছিল, ‘গ্লাবস’ চোখে পড়েনি।
_______________________________________________________________________
বাবুলেরা ওয়েবসাইট পড়েন না। বাবুলদের খবর পড়ার প্রতিক্রিয়াও সামান্য।
রিপোর্টিং-ক্যামেরাঃ অভি
( আগরতলা, ত্রিপুরা )