ত্রিপুরায় যে প্রথম দুজন বিএসএফ জওয়ানকে কোভিড-উনিশ হিসাবে পাওয়া গিয়েছিল, তাদের আগামীকাল বা তারপরের দিন ছাড়া হবে। তারা এখন সুস্থ আছেন। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক কোভিড-১৯ রোগীদের হাসপাতাল থেকে ছাড়ার বিষয়ে গাইডলাইনে পরিবর্তন করেছে। কোনও ধরনেরর সিম্পটম না থাকলে, বা মাইল্ড সিম্পটম হলে, কেসের দশ দিনের চিকিৎসার পর তাদের ছেড়ে দেয়া যাবে, জানিয়েছেন ত্রিপুরার স্বাস্থ্য সচিব সঞ্জয় কুমার রাকেশ। রাজ্যের প্রত্যেক জেলা শাসককে বলা হয়েছে কোভিড কেয়ার সেন্টারের জন্য জায়গা দেখে রাখতে। আজও ধলাই জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে স্যাম্পল সংগ্রহ হয়েছে , চলছে টেস্টও। গণ্ডাছড়া মহকুমার জিনারাই বিওপির আশেপাশের এলাকাকে কনটেইনমেন্ট জোন হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল যে ১৭ জনকে পজিটিভ পাওয়া গেছে, তাদের একজন ওই বিওপির জওয়ান । স্যানিটাইজার এবং এন-৯৫ মাস্ক কেনা নিয়ে অভিযোগ উঠেছিল। তার জন্য তদন্তের ঘোষণা দিয়েছিল রাজ্য সরকার। সেই তদন্তের রিপোর্ট এখনো জমা পড়েনি। স্বাস্থ্য সচিব আজ গিয়েছিলেন উত্তর ত্রিপুরার চুড়াইবাড়িতে। আজ ব্যাঙ্গালুরু থেকে ত্রিপুরার বারশ জনকে নিয়ে একটি ট্রেন রওনা দেবে রাজ্যের উদ্দেশ্যে।