করোনা আবহের মধ্যেই দৃষ্টিহীন এক নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার এক হোমগার্ড কর্মী। অভিযোগ ত্রিপুরার উত্তর জেলা থেকে।চুড়াইবাড়ি থানায় কর্মরত হোম গার্ড দিলীপ দাস (৫৬) দীর্ঘদিন ধরে ওই নাবালিকাকে টাকা-পয়সা ভালো খাবার ও চিকিৎসার প্রলভন দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্ক করে আসছিল বলে অভিযোগ।এমনও অভিযোগ যে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে পড়লে তপন আচার্য নামের এক হাতুড়ে ডাক্তারকে দিয়েব গর্ভপাতও করানো হয়। মেয়েটির বাবার সাথে দিলীপ দাসের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। দু’জনে একসাথে নেশা করতেন বলে অভিযোগ। তাদের বাড়িতে আসতো। গাজা খোর দিলীপের সাথে মেয়েটির পিতাও আসরে বসতো। অবশেষে নাবালিকাটি গ্রামের লোকজনকে বিষয়টি জানান। গ্রামবাসীরাই গত রাতে রাত্রিবেলা পুলিশকর্মী দিলীপ দাসকে হাতেনাতে পাকড়াও করে। তারপর খবর দেওয়া পুলিশে। কদমতলা থানার ওসি কৃষ্ণধন সরকার পুলিশ ও টিএসআর নিয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন। তারপর এলাকাবাসী ও নাবালিকার বয়ান মোতাবেক অভিযুক্ত হোম গার্ড দিলীপ দাসকে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।
দিলীপ দাসকে আজ ধর্মনগর জেলা আদালতে পাঠানো হয়েছে। করেছে কদমতলা থানার পুলিশ।