কর্ণাটক থেকে প্রায় বারশ যাত্রী নিয়ে একটি ট্রেন আগামীকাল সন্ধ্যায় আগরতলা স্টেশনে এসে পৌঁছবে। যারা আসবেন তাদের ষ্টেশনেই থার্মাল স্ক্রিনিং করা হবে। যাদের শরীরে করোনার লক্ষণ থকবে তাদের পাঠানো হবে ইনিস্টিটিউসনাল কোয়ারান্টিনে। অন্যদের হোম কোয়ারান্টিন বাধ্যতামূলক। তাছাড়া ষ্টেশনেই স্যাম্পল নেয়া হবে প্রতি পাঁচ জনে একজনের, বলেছেন শিক্ষামন্ত্রী রতন লাল নাথ। আগরতলার বিভিন্ন জায়গায় ঘরে ফেরাদের রাখার জন্য ব্যবস্থা হয়েছে। ২২৫০ জনকে রাখার ব্যবস্থা হয়েছে। ত্রিপুরার ৩৭৭২১ জন অন্যরাজ্যে থেকে ফেরার জন্য আবেদন করেছেন। সবচেয়ে বেশি আছেন কর্ণাটক, তামিলনাড়ু, পশ্চিমবঙ্গ, আসাম এবং তেলেঙ্গানাতে। ত্রিপুরা সরকার পাঁচটি কোভিড কেয়ার সেন্টার খুলছে গোমতী, দক্ষিণ ত্রিপুরা, খোয়াই, উত্তরজেলা এবং ধলাই জেলায়। ঊনকোটি এবং সিপাহীজলা জেলার কোভিড কেয়ার সেন্টার পরে ঘোষণা করা হবে। মন্ত্রী বলেছেন ত্রিপুরায় এখন পর্যন্ত ৯৫৯৪ জনের কোভিড-ওয়ান নাইন টেস্ট হয়েছে। প্রতি দশ লাখ জনসংখ্যার হিসাবে এটা উত্তরপূর্ব ভারতের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। দেশের মধ্যে পঞ্চম সর্বোচ্চ ।