এই বিভাগেই আক্রান্ত তিনজন নার্স কাজ করেন। ডাঃ চক্রবর্তী পুরো বিষয়টাই উপরে জানিয়েছেন। জিবিপি হাসপাতালের লেবার রুম এবং অপারেশন থিয়েটার ভিড় খুব বেশি। ফলে অনেক দূরত্ব বজায় রেখে কাজ করা সম্ভব হয় না সবসময়। যারা আছেন তারা সবাই প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে আক্রান্তদের সংস্পর্শে এসেছেন। বিভাগের সমস্ত স্বাস্থ্যকর্মী এখন কোয়ারান্টিনে। পাঁচদিন পর তাদের সোয়াব টেস্ট হবে। স্যানিটাইজ করা হবে বিভাগটি। তারপর ঠিক হবে কবে আবার চালু হবে এই বিভাগে চিকিৎসা। জিবিপি হাসপাতাল রাজ্যের প্রধান হাসপাতাল। একই অবস্থা আগরতলার আইজিএম হাসপাতালেও। এটি রাজ্যের প্রধান স্ত্রী ও প্রসূতি হাসপাতাল। সেখানেও বন্ধ স্ত্রী এবং প্রসূতি বিভাগ। একজন রোগী করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। তাই সাত তারিখ এই বিভাগটি বন্ধ করা হয়েছিল। স্যানিটাইজ করার কাজ শেষ। আগামীকাল এটি খুলতে পারে। দুই হাসপাতালের সমস্ত প্রসূতি মা-কে নেয়া হয়েছে হাপানিয়ার টিএমসি হাসপাতালে।