বর্ডার সিক্যুরিটি ফোর্স’র ত্রিপুরা ফ্রন্টিয়ার সদর দফতরেই কোভিড কনটেনমেন্ট জোন করে দিতে প্রশাসনকে অনুরোধ করেছে এই বাহিনী।
আগরতলার সীমান্তেই শালবাগানে ফ্রন্টিয়ার হেড কোয়ার্টার্স। এক ব্যাটেলিয়নের এডমিনস্ট্রেটিভ ব্লক, ব্যারাক মিলিয়ে প্রায় সবটাই কনটেনমেন্ট’র আওতায় নিতে চায় বিএসএফ।
“ অনুরোধ জানিয়ে সিভিল এডমিনস্ট্রেসনকে চিঠি দিয়েছে বিএসএফ। বিএসএফ কর্মীদের মধ্যে আক্রান্ত বেড়ে যাচ্ছে। একটি ব্যাটেলিয়নের বেশ কিছু সদস্য কোভিড আক্রান্ত। সেই ব্যাটেলিয়নের অনেকেই হেড কোয়ার্টার্সে এসেছেন। ফলে কনটেনমেন্ট পকেট করা দরকার,” বলেছেন এক অফিসার। না, নাম বলা যাবে না, তার প্রটোকলে আটকাবে।
সাধারণ প্রশাসনও বিষয়টি খতিয়ে দেখছে বলেই খবর।
শনিবার কোভিড রোগী একদিনেই বাড়ল ত্রিপুরায় ১৭১ জন। সংক্রমণের ধাক্কায় কখনও পুলিশ ফাঁড়ি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, কখনও হাসপাতালের পরিসেবা। বাড়ছে কনটেনমেন্ট জোন’র সংখ্যাও ।
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত এলাকায় বিশেষ লকডাউন চলছে।
সীমান্ত রক্ষী বাহিনীতে আবার সংক্রমণের বাড়াবাড়ি দেখা দিয়েছে। শনিবারের ১৭১ জনের ৮২ জনই বর্ডার সিক্যুরিটি ফোর্স’র। বিএসএফ’র ১৩৩ এবং ১৪৫ ব্যাটেলিয়নের ৮০ জন আক্রান্ত। আর অন্য দুই ব্যাটেলিয়ন থেকে একজন করে।
ধলাই জেলার নালকাটায় ১৩৩ ব্যাটেলিয়নের জায়গায় গেছে ১৪৫ ব্যাটেলিয়ন। সেই অদল-বদলের সময় নাকি আক্রান্তরা শনাক্ত হচ্ছেন বলে খবর।