তরুণ সাংবাদিক শান্তনু ভৌমিক বছর তিনেক আগে এই দিনে খুন হয়েছিলেন।
তার স্মৃতিতে সকালে আগরতলার সিটি সেন্টারের সামনে শ্রদ্ধা নিবেদন হয়, বামপন্থী যুব সংগঠন ডিওয়াইএফআই এই আয়োজন করেছিল। সন্ধ্যায় আগরতলা প্রেস ক্লাবে ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়া সোসাইটি’র উদ্যোগে স্মরণসভা হয়েছে।
শান্তনু ভৌমিক হত্যা নিয়ে সেই সময় উত্তাল হয়েছিল পরিস্থিতি। আগরতলায় কিছু সাংবাদিক সিবিআই তদন্তের দাবিতে মোমবাতি জ্বালিয়ে ছিলেন বহুদিন। কিছুদিন পর খুন হয়ে যান আরেক সাংবাদিক সুদীপ দত্ত ভৌমিক। এই ক্ষেত্রেও সিবিআই তদন্তের দাবি চলতে থাকে।
সিবিআই না সিট এই নিয়ে সাংবাদিকরাও দ্বিধা বিভক্ত ছিলেন। কেউ কেউ সিবিআই বা সিট, এই বিতর্কে জড়াতে চাননি। সবাই দোষীদের শাস্তির দাবি জানিয়ে গেছেন।
শান্তনু খুন নিয়ে রাজনৈতিক চাপান-উতোরও হয়েছে যথেষ্ট।
বিজেপি-আইপিএফটি সরকার আসার পর তদন্ত সিবিআই’র হাতে গেছে ,তবে বিশেষ কিছু এগিয়েছে বলে বোঝা যাচ্ছে না।
দুই খুন নিয়েই তখনকার বামফ্রন্ট সরকার সিট গড়েছিল। সিট তদন্ত করছিল।
শান্তনু খুনে একজন অভিযুক্ত বিজেপিতেও যোগ দিয়েছিলেন।
এখন আর বিশেষ শোনা যায় না শান্তনু বা সুদীপ খুন নিয়ে কথা, গরম আলোচনা থিতিয়ে গেছে।