ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর রেসিডেন্সিয়াল অফিসে তিন শিক্ষককে পোস্টিং দেয়া নিয়ে সংবাদমাধ্যমে খবর হয়েছে। ২৪ সেপ্টেম্বর শিক্ষা অধিকর্তা ইউ কে চাকমা এই নির্দেশ দিয়েছিলেন, ৩০ সেপ্টেম্বর তাদের স্কুল থেকে রিলিজ হয়ে যাওয়ার নির্দেশও ছিল। তাদের মধ্যে একজন ত্রিপুরা প্রদেশ বিজেপি মুখপাত্র সুব্রত চক্রবর্তী।একজন ফিজিক্সের শিক্ষিকা, একজন সহকারী প্রধান শিক্ষিকা।
২৪ সেপ্টেম্বর আদেশ হলেও, ছয়দিন পর গতকালই এই বিষয়টি সংবাদমাধ্যমের হাতে আসে। খবর হয়। খবর হওয়ার পর, মুখ্যমন্ত্রীর দফতর আজ স্পষ্টীকরণ দিয়েছে। বলা হয়েছে, মুখ্যমন্ত্রীর সরকারি আবাসের অফিসের জন্য ৬ এপ্রিল বাংলা ও ককবরক টাইপিস্ট এবং অনুবাদক চাওয়া হয়েছিল তথ্য ও সংস্কৃতি দফতরের কাছে, কোনও ভাবেই শিক্ষককে ডেপুটেশনে পাঠাতে বলা হয়নি। একটি আদেশ হয়েছে, দফতরকে তা শুদ্ধ করতে বলা হয়েছে।
স্পষ্টীকরণ তথ্য ও সংস্কৃতি দফতর থেকে দেয়া হয়েছে।
স্পষ্টীকরণ থেকে একটি প্রশ্ন উঠে আসছে, এপ্রিল মাসে মুখ্যমন্ত্রীর রেসিডেন্সিয়াল অফিসের জন্য টাইপিস্ট ও অনুবাদক চেয়ে, সেপ্টেম্বর মাসের শেষে পাওয়া যাচ্ছে।ভুলে হয়ত শিক্ষককে ডেপুটেশন দেয়া হয়েছে, কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীর অফিসের জন্য মানুষ চাইলেও, তা কার্যকর হতে ছয় মাস লাগে!