অতীত, বাস্তব আর দর্পন

যেমন আছে।

.১।পোষাক আর নাই পোষাক https://www.youtube.com/watch?v=FBIrFXvwfmk

 

আপনার পোষাক আর নাই পোসাক
ঘ্যাঁতঘ্যোঁত  মাত্র তিনটিই আছেঃ
অতীত, বাস্তব আর দর্পন।

তিনটিও নয়
বুদ্ধিজীবীরা বলেছেন
অতীত শেষ হয়ে গেছে, আমাদের স্মৃতিই সম্বলঃ
পাপড়ি তুলে নেয়া গোলাপ থেকে
আর ডানা গজায় না

 

 

তিন তাসের দুটিই  আছে
অতীত আর ভবিষ্যত

দুইও নয়
আপনারা জানেন
বর্তমান  বলে কিছু নেই
বাস্তব ভেঙে যেতে যেতে অতীতে বদলে যায়

এবং তা চলে গেছে ……………
যেমন গেছে, যৌবন ।

বাল-ফাল তেনা প্যাঁচানো বাদ দিয়ে বলি সোজাসুজি
আমাদের  রয়ে গেছে শুধু ভবিষ্যত
আসেনি সেদিন এখনও, তারই জন্য রেখেছি সব উল্লাস
আসেনি সেদিন

তবে জানি নিশ্চিত, সেদিনই  আমরা এখনও গড়ে নিতে পারি

নিশ্চিত সেদিন আমাদেরই দখলে এখনও——-

 

( ডেভিড অঙ্গারের করা ইংরাজি থেকে বাংলা)

 

২।আমি! জানি না

 

সত্যি জানিনা কী করে এখানে এলামঃ

 

জানেন তো আমি মদনা বেশ ছিলাম

হাতে টুপি, গোঁফ-টোফ ঝাঁটা টো টো

ঝাকানাকা এক প্রজাপতির সাথে ভৌ-চি

উফ, মমম, দারুন, একেবারে টোট্যাল

 

 

হঠাৎ সব লণ্ডভণ্ড! উল্টে গেলাম

বুঝতেই পারছি না এই বাগানে কী হল

সব টুকরো টুকরো

নাক-মুখ দিয়ে ঝরছে রক্ত

 

অনেস্টলি কিছুই জানিনা কী হচ্ছে

কেউ বলুন ,প্লিজ বলুন

কিংবা আমার মাথায় গুলি করুন ——–

( মিলার উইলিয়ামসের করা ইংরাজি থেকে বাংলা )

 

Me retracto de todo lo dicho

 

.৩।মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
মুক্তি যেখানে মূর্তি হয়ে থাকে।

(ওঙ্কার ওয়েব্জিন থেকে নেয়া)

 

 

 

 

 

৪। জয়তু স্ট্যালিন

ঐ মাদারচোদেরা

আমাকে ওভারকোট নেওয়ার সময় পর্যন্ত দিল না।

কোনও রকম হুঁশিয়ারি ছাড়াই

ওরা আমায় ধরে টেনে হিচড়্ব ফেলে দিল

রাইফেলের বাট ঠেকাল একজন আমার বুকে আরেক কুত্তার বাচ্চা থু থু দিল

আমি অবশ্য ধৈর্য হারাইনি

তারপর তারা আমাকে পেট্রলকারে তুলল

একটি পরিত্যক্ত রাস্তায়

রেলস্টেশনের কাছে

গাড়িটি থামিয়ে ওরা বলল, ঠিক আছে। তুমি মুক্ত,তুমি যেতে পার।

 

তার মানে আমি জানি।

খুনিরা! বলে আমি চিৎকার করতে পারতাম

তার বদলে মৃত্যুর আগে চিৎকার করে উঠলাম

‘ভিভা স্ট্যালিন’

( ভিভা স্ট্যালিন,জুবায়ের ইমন-র করা বাংলা। বাংলা সাহিত্য এখনও যাদের চিনে কুলিয়ে উঠতে পারেনি, ইমনদা তাঁদেরই একজন। নতুন বাংলার গল্পকার। তিনি মারা গেছেন সামান্য সময়ে। ঢাকার মানুষ)

 

 

 

 

 

 

 

 

আসুন, পাররার সাথে সমকামী হই

——————————————-দীপঙ্কর————

_________________________________________________________________

 

হোমযজ্ঞের পুরোহিতের উচ্চারণের সমান্তরালে রেখেছি কবিতা,

কবি টেনে নামাও অলিম্পাস থেকে।

বাগানের সাজানো নন্দনতত্ত্বের বর্ণণার জায়গায় সময়ের খিস্তি, অসুখের খেউর বসিয়ে বেমানান সময়ের হিসাব টুকে দেয়ার নাম, প্রতিকবিতা।চিলির  নিকানোর পাররা শুরু করেছেন সেটি। তিনি মারা গেছেন, ২৩ জানুয়ারি।নোবেল কমিটি তাঁকে পুরস্কার দিতে পারেনি,দালালের নিরপেক্ষ বিচক্ষনতায়  চারবার মনোনয়ন দিয়েছিল। লাতিন আমেরিকার রাজনৈতিক ভাষ্যের অত্যাবশ্যকীয় দলিল তার লেখা, এই অসাবর্ণ ইশতেহার লাতিন আমেরিকা ধরে পৃথিবীর গোলক চ্যানেলে ব্যাতিক্রান্ত সিগন্যাল, সময় লাতিন ভূগোল থেকে  সারা বিশ্ব ইতিহাসেই অসভ্যতার চিহ্ন মূলত, প্রতিকবিতাও তাই প্রত্যেকের জন্যই সংকেত, সংকেত ভবিষ্যত শুধরে নেয়ার।

 

একশ তিন বছর আগে চিলির সান ফাবিয়ান দ্য আলিচোতে পাররার জন্ম, প্রাইমারি স্কুল শিক্ষক বাবা। বিশ্বযুদ্ধের কালশিটে, উপনিবেশিকতা, আর্থিক মন্দা, আবার যুদ্ধ, পরমানু বোমা, পাইকারি মৃত্যু, শরীর বেচে ভাত জোগারের সহজ পেশা হয়ে ওঠা, শান্তির নামে মুনাফার পাল্লা ভারি হয়ে ওঠা,সাম্রাজ্য তুলে দেয়ার ছলে আরও তীব্র শোষন চালানোর সম্মতি আদায়, ইত্যাদি বেয়ে যেতে যেতে ১৯৫৪ সালে নিকানোর পাররা ছাপিয়ে দিলেন, কবিতা ও প্রতিকবিতা। তার আগে ১৯৩৭ সালে তার প্রথম বই, সেই ফ্রেমকেও ভেঙে দিয়ে দ্বিতীয় বই। তারপর এল, জরুরী কবিতা। লাস্ট ওয়ান টু লিভ টার্ন অফ দ্য লাইট (এী আলতিমো আপাহা দে লুজ ) তার শেষ বই, ২০১৭ সালে।

১৯৫৪ সালের কবিতা ও প্রতিকবিতা বিশ্বের অন্যতম প্রধান ঝড় তোলা বই। বইটি বাজারে আসার পর অনেকেই ধরে নেন, তার আগে যা লেখা হয়ছে, তা কিছুই না, এভাবেই লিখতে হবে। অনেকেরই লেখার ধরন পালটে দেয়। অনেকেই সন্দেহ করতে থাকেন। গালাগালির ছাপানো হরফ দেখে সনাতনী রূপ-সৌন্দর্য খসে পড়ে, দাঁত নড়ে যায় কবিতার, সাথে উচ্ছিষ্টভোগীদের সামাজিক স্বীকৃতি, তাদের উচ্ছিষ্টভোগীতার সুবিধা বেড়ে যায়, ব্যবস্থাপনা তাদেরই কবি বলে চাপিয়ে দিতে  থাকে আরও বেশি করে। কিন্তু কবিতা এখন কথা বলছে সরাসরি,গুয়ের মায়াচারের মাছি এবার মাছি হয়েই পরিচিত হতে থাকে, কবিতা নামের ভেক নয়। পাবলো নেরুদার মত কবিও আঁতকে ওঠেন।

কবিতার সাজানো ধারনাটি খসে যায়, খসে যায় লেজুর অলঙ্কার-উৎপ্রেক্ষা, হাত কচলানো ভাষার কারিকুরি, সখের প্রেম-প্রেম কাহিনী,বাচাল কোমলতা, আর পোঁদহীণ নিরেট মহানতা।

স্বাভাবিক, রাষ্ট্রের গৃহপালিত কবিরা লেখেন না, এই চৌহদ্দিতে ঘুমানো নিষেধ,রোগের চিকিৎসা না, কথা বলা না,যোগাযোগ না, স্বরসঙ্গতি না,পালানো যাবে না, ধরা যাবে না, দৌড়ানো একেবারেই না, সিগারেট না, যৌনতা না, ফলে এই জরুরী কবিতা রিভিউতে হয়ে ওঠে, নোংরা, ইম্মোরাল, কিংবা বমির কারন। সব কিছু ফেলে রেখে নিকানোর পাররার কবিতা গেয়ে ওঠতে থাকেন, ছাত্র-যুবক।

 

পাররা ছোট গ্রামে বড় হতে হতে অঙ্কে আর ফিজিক্সে পণ্ডিত হয়ে ওঠেন। অক্সফোর্ড ঘুরে এসে চিলিতে পড়ানোতে শুরু করেন। রাশিয়াতে যান সেখানকার সাহিত্য নিজের ভাষায় অনুবাদ করার জন্য, ইংরাজি সাহিত্য স্প্যানিশে অনুবাদ করেন।

আমেরিকার এলেন্স গিন্সবার্গ, যিনি লিখেছিলেন, আমেরিকা কখন তুমি ভিয়েতনামে পাঠাবে ডিম, যাও তোমার এটমবোমা রাখ নিজের কাছে, গো ফাক ইয়োর এটম বম্ব, তার কবিতায় পাররা উদ্বলিত হয়েছিলেন। এলেন্সের মা ছিলেন আমেরিকার কম্যুনিস্ট পার্টির মানুষ। বিটনিক এলেন্স এবং তার বন্ধুরা আমেরিকায় দুর-দুর করে তাড়িয়ে দিয়েছিলেন  পারফুম মাখানো কবিতাকে, আমেরিকার ভিয়েতনাম আক্রমণকে আক্রমণ করেছিলেন। ভারতবর্ষে চড়ে বেড়িয়েছেন, বাংলার সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়দের সাথে বন্ধুত্ব ছিল । গিন্সবার্গকেও সন্দেহের থু থু-তে মাখানো হয়েছে। আমেরিকায় তিনি যুবাদের কাছে দম বন্ধ হওয়ার পাশে কার্ডিয়াক ম্যাসেজ, রাষ্ট্রের কাছে, বুদ্ধিজীবিদের কাছে, নেশাখোর, গাঁজাখোর, সমকামী, উচ্ছন্নে যাওয়া অ-দেশপ্রেমিক। আর দেশের বাইরে, মার্কিন চর। কবির বুদ্ধি বৃত্তিকে কিনতে পারে না রাষ্ট্র, মুনাফাখোর ধনীদের সংসদীয় ব্যবস্থা, তিনি তাদের মত দেশপ্রেমের গান বাঁধেন না। দেশের নামে জয়ধ্বনি দিয়ে ক্ষুধাকে ভোজবাজি দেখান না, তিনি যাদুকর নন, তিনি দার্শনিক, পথ দেখান, যাতে রাষ্ট্রের খিলান কেঁপে ওঠে। নিকানোর পাররাকেও এমনই অবস্থায় পড়তে হয়েছে। তিনি আমেরিকায় কবিতা পড়তে গেছেন বলে, চিলির সরকার তাকে সন্দেহ করেছে তিনি সি আই এ চর বলে। আমেরিকায় তিনি কম্যুনিস্ট সার্কেলে কবিতা পড়েন, আবার সেটাকেই পুঁজি করে রিভার্স গেমে  পুঁজিবাদী রাষ্ট্রের ‘স্বাধীনতার’ খোলসে  তার সাথে করমর্দনও হয়ে যায় নিক্সনের, ফলে দেশে পড়েন বিপাকে। রাষ্ট্র থাকলে, তা  দলাদলির বাইরে কবিকে বুঝতে চাইবে না, এটাই হয়, আবার কবিও পুরোহিত তন্ত্রের বিরুদ্ধে কথা বলেই যাবেন, অবশ হবেন না, যতদিন না তার কাছে সমাজ সমতার হয়, ভবিষ্যতের নিয়ন্ত্রা হন সব মানুষের অধিকার।

 

বিপরীত পক্ষেও ‘যুক্তি’ থাকে। সেসব যুক্তি যেমন হয়, অযোধ্যায় রামের জন্মভূমি ছিল না, তার কী প্রমাণ, অর্থাৎ, ‘ছিল না’ প্রমাণ করতে হবে, ছিল প্রমাণ না হলেও , সেটাই রামজন্ম ভূমি, যেহেতু ‘ছিল না’ অপ্রমাণিত। কিংবা ক্লাইমেট চেঞ্জ নিয়ে কিছু না করাকে গ্রহণযোগ্য করতে স্কুল ছাত্রকে প্রধাণমন্ত্রী বলে দেন, ক্লাইমেট চেঞ্জ হয়নি, চেঞ্জ হয়ে গেছে আমাদের প্রতিরোধ ক্ষমতা, কিংবা মুসলিমদের ধর্ম আরব দেশ থেকে এসেছে, ফলে মুসলিমরা ভারতীয় না, ভারতীয় ঐতিহ্যে জীবন ধারার প্রতিটি পথা বলা আছে, তা হচ্ছে বৈদিক পথ, কম্যুনিস্টরা ধর্মকে খারিজ করেন রাজনীতি থেকে , ফলে তারা ভারতের মঙ্গলকামী না, সার্জিকাল স্ট্রাইক করে দেশের সেনারা দারুন কাজ করে ফেলেছে ( অথচ সেনার সাধারণ জওয়ানের সুযোগ সুবিধা প্রাগৈতিহাসিক সময়ের, শূণ্য ডিগ্রির নীচে দাঁত কামড়ে জান দিতে হয় অপদার্থ বিদেশ ও কূটনীতির কারণে)। এসবই করা হয় সাধারণ মানুষের মগজে রাষ্ট্রের তৈরি করে দেয়া মতামত ঢুকিয়ে দিতে। মগজকে ছায়াযুদ্ধের চোখ টাটানো মোড়কে আটকে খাবার, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ইত্যাদি জীবনের মূল জায়গা থেকে সরিয়ে এনে বন্দী করে রাখতে। নইলে ভারতে গত চারবছরে হাজার হাজার কোটি টাকা বিজ্ঞাপণে  খরচ হচ্ছে সুদিন বোঝাতে, মানুষ সুদিন এলে এমনি টের পেতেন না, তার জন্য বিজ্ঞাপণ লাগে! মুনাফার ধান্দা আরও আরও বাড়াতে আরও শোষন চাই, চাহিদা তৈরি করে দেয়া হবে তার জন্য, চালের দামের চেয়ে সিমের দাম কম, সিম ফ্রি ! পেটে ভাত নেই মানুষের ডিজিটাল চমক আছে। এক শতাংশের কাছে দেশের নব্বই শতাংশের বেশি সম্পদ। সোয়া শ কোটির দেশে সত্তর বছরে কিছু হয়নি, বিপ্লব কেন করা হলা বলে যে যুক্তি তাতে বিতর্ক হয়, এই মুহূর্তে যার অক্সিজেন দরকার, তার কিছু যায় আসে না তাতে। জলাতঙ্কের ওষুধ অবিস্কার না করে কেন টীকা তৈরি করা হল, তাতে কুকুর কামড়ে দিলে তো জলাতঙ্ক হয়ে গেলে, আর কিছু করার থাকে না, এই ‘ব্যর্থতার যুক্তি’ মত লজিক দিয়ে সময়কে প্যারাডক্সিয়াল বানিয়ে তাকেই রিয়েল স্টেট করে তোলে এই পুঁজির রাষ্ট্র ব্যবস্থা। ভার্চুয়াল সুখে ছেয়ে যায় জনমানস, আর শিশু অপুষ্টিতে ভুগে মরে, পাশেই গঙ্গায় টন টন দুধ ঢালা হয় মঙ্গলার্থে, ঐতিহ্যের নামে ভারতীয়ত্বে আঘাত না করাকে সযত্নে রক্ষা করতে রাষ্ট্র সাধারণ মানুষকে টুইয়ে দেয়।

নিকানোর পাররা এই অসময়কেই সরাসরি নিয়ে আসেন মানুষের কাছে। রাষ্ট্র ব্যবস্থা, তার সহযোগী পুরোহিত তন্ত্র যেভাবে মানুষকে দেখে, সেই দেখাকেই ফিরিয়ে দেন রাষ্ট্রকে, তার তৈরি করা সমাজের খিস্তি-খেউড়ে। পাররা এক সক্রিয় রাজনৈতিক কর্মী। সরাসরি বামপন্থী কোনো দলে সদলবলে না থেকেও তিনি কম্যুনিস্টই, আদন্ত মানুষের কথাকার।

চিলিতে ১৯৭৩ সালে মার্কিন ষড়যন্ত্রে মানুষের নেতা সাল্ভাদোর আলেন্দেকে ক্ষমতাচ্যুত করেন স্বৈরাচারী পিনোশে, রক্তক্ষয়ী অধ্যায়। দেশের বুদ্ধিজীবীরা কোনঠাসা, অনেকেই পালিয়ে বাঁচেন। নিকানোর পাররা চলির এক গির্জার সামনে টুপি হাতে , অত্যাচারিতদের জন্য কবিতা পড়ে সাহায্য পাঠাবেন বলে।

ভারতে, সারা বিশ্বেই ফ্যাসিস্ট বাহিনী চূড়ান্ত সক্রিয়। হিটলার-মুসোলিনির কনসেন্ট্রেসন ক্যাম্পের অপেক্ষায় বসে থাকা এখন অসভ্যতা, কবে সেরকম হবে, আর আমরা বুঝে নেব, ফ্যাসিজম এসেছে, সেটা পুঁজিবাদেরই ফ্রেম সেটি। সেই ক্যাম্প কি নেই, গুয়েতানামো, আই এস-র দখলে থাকা এলাকা, মার্কিন জোটের বগলে থাকা একাধিক দেশ। আমাদের ভারতবর্ষ !

 

যারা বারন করে তাদেরইতো চিহ্নিত করতে হবে।  DO IT থেকে DON’T DO IT ————— মূল হল DO IT।  শুনবো না তো সেই  কথা, তাই এই প্ররোচনা।

 

এখনই , এখনই লিখতে হবে ফিরে না যাওয়ার কবিতা, এখনই, এখনই লিখতে হবে, তার পোস্টার, এখনই, এখনই আঁকতে হবে কঙ্কালের সাথে শিশুর জড়াজড়ি ছবি, এখনই, এখনই চিৎকার করে পড়ে যেতে হবে, জরুরি পক্তিমালা, ঝেড়ে ফেলেছি মায়া সৌন্দর্য, বমি কল্পনা, তারপর চেয়েছি নিজের মাংস ছড়িয়ে চোখের ভেতর রেখে দিতে বসন্ত, এই সময় নয়, সংক্রমণ ইচ্ছা।

 

“Me retracto de todo lo dicho”

 

2.5
OVERALL SCORE
খুব ভাল
কুব খারাপ
Have no any user vote
যেমন আছে
Newer Post
Older Post

COMMENTS