ত্রিপুরার ধলাই জেলার আমবাসায় বিএসএফের ১৩৮ নম্বর ব্যাটালিয়নের হেডকোয়ার্টারে ৭৮৬ জন ছিলেন। সেখানে ৩৮ জনের শরীরে এখন পর্যন্ত কোভিড-ওয়ান নাইন পাওয়া গেছে। চলছে সোয়াব-স্যাম্পেল নেয়া। তাছাড়াও অন্যান্য ব্যাটালিয়নেও পরীক্ষা চলছে। নমুনা নেয়া হচ্ছে সাধারণ মানুষেরও। গতকাল ৪৩৫ জনের স্যাম্পল সংগ্রহ হয়েছে।
ত্রিপুরায় এখন পর্যন্ত ৬২২৮ জনের হয়েছে টেস্ট, জানিয়েছেন ত্রিপুরার স্বাস্থ্য সচিব সঞ্জয় কুমার রাকেশ।
তিনি বলেছেন, আগরতলায় জিবিপি হাসপাতালে করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসা করার জন্য ৪০ বেড রয়েছে, আইজিএম হাসপাতালে ৩০। জিবিপি হাসপাতালে এখন চিকিৎসা পাচ্ছেন ৪০ জন। জিবির বেড সংখ্যা বাড়িয়ে ৮০ করা যেতে পারে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা রয়েছে। বৈঠকে হবে সিএমও এবং পরিবার কল্যাণ দপ্তরের অধিকর্তার সঙ্গে। তাছাড়া বিএসএফ হাসপাতালে ৫০ বেড রয়েছে। সেখানেও সামাজিক দূরত্ব মেনে ৩৫ জনের চিকিৎসা হতে পারে। বিএসএফকে রাজ্য সরকার বলেছে সেখানেও করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসার বন্দোবস্ত করা যায় কিনা, তা জানাতে।
আমবাসা থেকে আক্রান্তদের আনার সময় দেরী হয়েছে বেশ কয়েক ঘণ্টা । এম্বুলেন্স চালক আসতে রাজি হননি। আরেকজনকে জোগাড় করে আনতে হয়েছে, আউটসোর্সিং যে সংস্থা অ্যাম্বুলেন্স চালায় তাদের একজন নিয়ে এসেছেন। ধলাই জেলার সিএমওকে বলা হয়েছে বিষয়টি খোঁজ খবর নিয়ে জানাতে।
Older Post
ঝড় অনেক মানুষের ঘর নষ্ট করেছে।
COMMENTS