সকাল এগারোটায় ত্রিপুরা পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চে যেতে হবে জিবিপি হাসপাতালের আরও দুই ডাক্তারকে

সকাল এগারোটায় ত্রিপুরা পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চে যেতে হবে জিবিপি হাসপাতালের আরও দুই ডাক্তারকেফাইল ছবিঃ জিবিপি হাসপাতাল চত্বর।

সকাল এগারোটায় ত্রিপুরা পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চে যেতে হবে জিবিপি হাসপাতালের আরও দুই ডাক্তারকে।
গত সন্ধ্যায় দ্বিতীয়বারের মত গিয়েছিলেন, ডাঃ রাজেশ চৌধুরী এবং ডাঃ কনক চৌধুরী। তাদের আগেও একবার জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল পুলিশ।

আগরতলা গভর্নমেন্ট মেডিক্যাল কলেজ এণ্ড জিবিপি হসপিটাল’র কোভিড ওয়ার্ডে দিন পনের আগে অক্সিজেনের চাপ কমে গিয়েছিল, মাঝরাতে শাসকদল বিজেপি’র বিধায়ক সুদীপ রায় বর্মন এবং ইঞ্জিনিয়ার রাতুল দে সেখানে গিয়ে, মেরামত করে সরবরাহ ঠিক করেছেন, সেই রাতেই হাসপাতাল চত্বরে দাঁড়িয়েই বলেছিলেন সেই বিধায়ক। তার এলাকায় হাসপাতালটি, ত্রিপুরার একমাত্র ডেডিকেটেড কোভিড হসপিটাল। এই বিধায়ক কোভিড ব্যবস্থার বেশ কিছু বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছেন, সেগুলি ঠিক করার দাবি রেখেছেন।

সেই রাতের পরদিন পশ্চিম ত্রিপুরার সাংসদ প্রতিমা ভৌমিক সংবাদ সম্মেলনে, বিষয়টিতে ষড়যন্ত্র, ব্যাক্তিস্বার্থ দেখতে পেয়েছিলেন।
তারপর ১৭ সেপ্টেম্বর অজ্ঞাত পরিচয়ধারীদের বিরুদ্ধে মামলা হয়।

সেই অক্সিজেন কান্ডে সকাল এগারোটায় ডাকা হয়েছে, ডাঃ অভিষেক চক্রবর্তী, তিনি মেডিসিন বিভাগের এবং অ্যানস্থেসিয়া’র ডাঃ রাহুল দত্ত রায়, দু’জনকে।

ডাঃ রাজশ চৌধুরী এবং ডাঃ কনক চৌধুরী, একজন অল ত্রিপুরা গভর্নমেন্ট ডক্টর্স অ্যাসোসিয়েসন’র সাধারণ সম্পাদক, আরেকজন সেই সংগঠনের পশ্চিম জেলার সম্পাদক।
তারা দু’জনকেই কালও ডাকা হয়েছিল। ফোন-রেকর্ডিং,ইত্যাদি দিয়ে এসেছেন পুলিশকে।

জিবিপি হাসপাতালের সুপার ক্রাইম ব্রাঞ্চের ই-মেল পেয়ে ডাঃ চক্রবর্তী ও ডাঃ দত্ত রায়-কে চিঠি দিয়েছেন ২৪ তারিখ, আজ সকাল এগারোটায় তাদের দু’জনকে সিআইডি বিল্ডিং-এ রিপোর্ট করতে হবে।

COMMENTS