“কেউ খুশি হোক, না হোক , আমার ভারী বয়েই গেল“

 

 

 

 

বিজেপি বিধায়ক সুদীপ রায় বর্মন সামজিক মাধ্যমে পোস্ট করা একটি ভিডিও নিয়ে অভিযোগ করেছেন ত্রিপুরা পুলিশের ডিরেক্টর জেনারেল ইন-চার্জকে। ভিডিও-তে তার এবং পরিবারের বিরুদ্ধে কুৎসা, হেয় করার হয়েছে বলে উল্লেখ করে তিনি দোষীদের চিহ্নিত করে, দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার দাবি করেছেন। তিনি চিঠি দিয়েছেন পুলিশকে। সেখানে সাগরকুমার দত্ত বলে একটি নামও উল্লেখ করেছেন।

সেই চিঠিতেই তিনি লিখেছেন, আগেও এরকম হয়েছে, ডিরেক্টর জেনারেল ইন-চার্জকে মৌখিকভাবে জানিয়েছিলেন, এবং ব্যবস্থা নিতে বলেছিলেন। ব্যবস্থা নেয়া হয়নি, তাতে প্রশ্রয় পেয়েছেন তারা আবারও এমন করার।https://youtu.be/6ViZMdprRK

বিধায়ক এই চিঠিকেই লিখিত অভিযোগ ধরে নিতে বলেছেন। যদি অসুবিধা হয় পোস্টটি বের করতে তবে তিনি সে ব্যাপারে সাহায্য করবেন।

 

দিন দুয়েক আগে কারও নাম না করেই ত্রিপুরা প্রদেশ বিজেপি মুখপাত্র নবেন্দু ভট্টাচার্য কারঅ নাম না করেই বলেছিলেন, …তিনি বিধায়ক হন,ছেড়ে দিয়ে আবার নির্বাচনে দাঁড়িয়ে জনমত বুঝে নিতে পারেন।

সুদীপ রায় বর্মন চিঠি দিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে করোনা সম্পর্কে দেয়া তার তথ্য নিয়ে কিছু অভিযোগ জানিয়ে ছিলেন।( সেই চিঠি) 

সেই সম্পর্কে একটি প্রশ্নের জবাবেই নবেন্দু ভট্টাচার্য ওই মন্তব্য করেছিলেন। (সেই মন্তব্য )

ত্রিপুরা পুলিশের সদর দফতরে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার সময় সুদীপ রায় বর্মন’র কাছে   বিজেপি মুখপাত্রের সেই মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া চাওয়া হলে ,তিনি বলেছেন, সেটি অরাজনৈতিক, রাজনৈতিকভাবে অশিক্ষিতের মত বিবৃতি। চ্যালেঞ্জ রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের প্রতি হয়, স্বদলীয়দের সাথে নয়। “ সব কিছুর একটা সীমা আছে, কেউ যেন মাত্রা ছাড়িয়ে না যান। কাউকে খুশি করতে গিয়ে দলকে হাসির খোরাক করে তুলবে, সেটা যেন আগামীদিন না হয়, সেটা একটা সতর্কবার্তা আমিও দিতে চাই,” তিনি বলেছেন।

তাছাড়াও তিনি আউটসোর্সিং , মদের দোকান খোলা নিয়ে তার আপত্তির কথা বলেছেন। কথা প্রসঙ্গে বলেছেন, “কেউ খুশি হোক, না হোক , আমার ভারী বয়েই গেল।“

COMMENTS