সাংসদরা দিয়েছেন, বিধায়করাও। সিপিআই(এম) বিধায়করা তিন মাস ধরে বেতনের একটা অংশ দিয়ে যাবেন।

সাংসদরা দিয়েছেন, বিধায়করাও। সিপিআই(এম) বিধায়করা তিন মাস ধরে বেতনের একটা অংশ দিয়ে যাবেন।

করোনার কঠিন সময়ে সাহায্য নিয়ে  এগিয়ে আসছেন অনেকে। নানাভাবে।লায়ন্সক্লাব আগরতলা পুর নিগমকে দিয়ে গেল পাঁচ হাজার প্যাকেট , গরিবমানুষকে খাবার দেয়ার জন্য কাজে আসবে। বিশালগড়ের ব্যবসায়ীরা টাকা দিয়েছেন সরকারি তহবিলে। হলিক্রসের ফাদারদের সংগঠনও টাকা দিয়েছে। ব্যক্তিগতভাবেও অনেকেই মুখ্যমন্ত্রীর তহবিলে দিচ্ছেন, যেমন এক ডাক্তার কৌশিক চক্রবর্তী তার একমাসের মূল বেতনের পঁচিশ শতাংশ দিয়েছেন।  তেমনই নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরাও তাদের বেতন থেকে দিচ্ছেন কোভিড-নায়েন্টিন সংক্রমণ মোকাবেলায়। তাদের এলাকা উন্নয়ন তহবিল থেকেও দিচ্ছেন। পশ্চিম ত্রিপুরার সাংসদ প্রতিমা ভৌমিক পঞ্চাশ লক্ষটাকা দিয়েছেন বিভিন্ন জেলাকে। প্রধানমন্ত্রীর ফান্ডে দিয়েছেন এককোটি টাকা। রাজ্যসভার সাংসদ ঝর্ণা দাস বৈদ্য এককোটি দিয়েছেন রাজ্যকে। বামবিধায়করা নিজেদের বেতনের পঁচিশ শতাংশ করে দিয়ে যাবেন তিনমাস ধরে। বিজেপি তাদের বিধায়কদের একমাসের বেতনের অন্তত পঞ্চাশ শতাংশ দিতে বলেছে।

সিপিআই(এম) বিধায়করা তাদের এলাকা উন্নয়ন তহবিল থেকে ২৫ লক্ষ করে দিতে চেয়েছিলেন। যাহোক, দশ লাখ করে মঞ্জুর হয়েছে।

COMMENTS