টিচার্স ইলিজিবিলিটি টেস্ট, মানে ‘টেট’, সরকারি শিক্ষকতার চাকরি পেতে দরকার। সেই পরীক্ষা পাশ দিয়েও, মিলছে না চাকরি। ত্রিপুরা হাইকোর্টে গেলেন তেমন পঁচাত্তর জন।
টেট পাশ করেছেন। কাট অব মার্কেরও বেশি পেয়েছেন। কিন্তু সরকার শিক্ষকতার চাকরি দিচ্ছে না, অভিযোগ এটাই।
২০১৯ সালের প্রথম দিকে ১৭০০ স্নাতক শিক্ষকের জন্য একবার বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল ত্রিপুরা সরকার। তা আবার বাতিলও হয়ে যায়। পরে ৬০০ পোস্টের জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি হয়, বলেছেন মামলাকারীদের উকিল পুরুষোত্তম রায় বর্মণ। কাট অব মার্কের বেশি যারা পেয়েছেন, এমন অনেককেই চাকরি দেয়া হচ্ছে না। কিন্তু পদ রয়েছে। ৭৫ জন মামলা করেছেন আদালতে। ত্রিপুরা হাইকোর্ট মামলা গ্রহণ করে রাজ্য সরকারকে নোটিশ দিয়েছে। দুই সপ্তাহের মধ্যে জবাব দিতে হবে, নির্দেশ দিয়েছে প্রধান বিচারপতি এ এ কুরেশি’র বেঞ্চ।
তবে , টেট পাশ করা মানেই চাকরি পাওয়া নয়, চাকরির দাবীদার হওয়া। টেট পাশ করলে প্যানেলভুক্ত করে রাখা হয়। সেখান থেকে চাকরি হয়।
মুখ্যমন্ত্রী একবার এক সভায় বলেছিলেন, রাজ্যে চাকরি দেয়ার মত যোগ্য লোকের অভাব আছে।
ভিডিওঃ অভিজিৎ
আগরতলা, ত্রিপুরা
COMMENTS