সংবাদিকরা জানালেন পরিযায়ী শ্রমিকরা অসুবিধায় আছেন, দিলেন তালিকা। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খেলে বিপদ আরও বাড়বে। সংবাদ সম্মেলনে তথ্য।

বৃহস্পতিবারে সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য , খাদ্য দফতরের আধিকারিকরা ত্রিপুরায় করোনা ভাইরাস মোকাবিলার তথ্য দেন। লকডাউন পরিস্থিতিতে পরিযায়ী শ্রমিকরা খাবার নিয়ে অসুবিধায় আছেন বলে সাংবাদিকরা জানান, কয়েকজনের নামের তালিকাও দেয়া হয়েছে।

জিনিসের দাম স্টক থাকা সত্বেও বেড়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি দেখবেন বলে আধিকারিকরা বলেছেন।

একটি ওষুধ মানুষ নিজের খেয়ালে কিনেছেন প্রচুর বলেও তথ্য উঠে এসেছে। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খেলে বিপদ বাড়বেই , কমবে না, বলেছেন স্থাস্থ্য আধিকারিক।

লকডাউনের সময়ে পরিযায়ী শ্রমিকদের সরাসরি মজুরি যেন সরকার দেয়, এই নির্দেশ জারির আবেন নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে জনস্বার্থ আবেদন হয়েছে একটি। আদালত ৭ এপ্রিলের মধ্যে দেশের সরকারকে জবাব দিতে বলেছে। লকডাউন শুরু হওয়ার পর, প্রচ্চুর পরিযায়ী শ্রমিক পায়ে হেঁটে হাজার কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে এক রাজ্য থেকে আরেক রাজ্যে চলে এসেছেন। অনেককেই বাড়ির মালিকরা বের করে দিয়েছেন বলে  অভিযোগ।

সরকারী নির্দেশ আছে এমন না করতে। সরকারী নির্দেশ আছে, তাদের মজুরি দিতে। অভযোগ, সেসব মানা হচ্ছে না।

আগরতলায় এই সাংবাদিক সম্মেলনেও উঠে এসেছে এই অভিযোগ,  ঠিকেদার খাবার না দিয়ে পালিয়ে গেছেন।

COMMENTS