সোমা-ধর্মেন্দ্র বিয়ের ছবিতে চমৎকার

সোমা-ধর্মেন্দ্র বিয়ের ছবিতে চমৎকার

অধিকার আদায়ে সংগ্রামের বিকল্প নেই। সংগ্রামেই অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়। যুগে যুগে পৃথিবীর সর্বত্র এই বিষয়টি পরিলক্ষিত হয়েছে।
বহু পুরানো, মিউজিয়ামে ঢুকে পড়ার মত এই বাংলা দ্য প্লুরাল কলাম-এ চেনা লাগছে না !

খবরটিও ছকের বাইরে, তবে আর শোনা যায়নি, এমন নয়। আর যা নিয়ে, সেটি মানুষের ভিতের সাথে জড়িয়ে , ভালবাসা। আর ‘সংগ্রাম’, ‘অধিকার’, ‘আদায়’ , সবই নিয়ে খবর।

দু’জনের বহুদিনের ভালবাসা। তারপর কী না বলে, সকালে কী হল, সেটাই ঘটনা। দুপুরে অসুখ ছেড়ে গিয়ে সুখ।

সকালে কমলপুর শহরের দশ নম্বর ওয়ার্ডে এক বাড়ির উঠানে এক মেয়ে, তার প্রেমিককে বলছে বিয়ে করতে । হাতে প্ল্যাকার্ড। ছেলেটি তাকে বিয়ে না করলে, এই জীবন রাখার কোনও মানে আর তার কাছে নেই। বহু বছরের ভালবাসা, সেই দাবি নিয়েই এসেছেন তিনি। অধিকার চান তিনি। ফেলনা নয় তার কথা। প্রেমিক আর না করে থাকতে পারেননি।

দুপুরে বিয়ে করেছেন দু’জনে। হাসি হাসি মুখ।

কমলপুর ত্রিপুরার একটি জায়গা। প্রায় তিনদিকেই বাংলাদেশ।

মেয়েটি যখন প্রেমিকের বাড়িতে, প্ল্যাকার্ডে লেখা, কেন তিনি সেখানে। ‘আমার ভালবাসার মূল্য দিতে হবে ‘ । যেহেতু লোকজনের কম পড়ে না এমন সময় ভীড় বাড়াতে, এখানেও হয়নি। ভীড় মানেই, তার প্রায় সবটাই ‘মাতব্বর’, এখানেও তাই। এক ‘মাতব্বর’ বসেন তার সাথে কথা বলতে। হাতে বিড়ি, মুখে বিড়ি, টেনে, মুখে ধোঁয়া ছেড়ে তিনি আকা-পাকা ‘মাতব্বরি আলাপ’ চালিয়ে ছিলেন। মেয়েটি অবশ্য , তার সাথে কথা বিশেষ বলেননি, এবং না করে দেন।

ছেলেটি ভিডিওগ্রাফি করেন, ‘অ্যালবাম’-এ অভিনয় করেন। তারা দু’জন সেরকম জুটি বেঁধেছিলেন।

সোমা-ধর্মেন্দ্র বিয়ের ছবিতে আজ চমৎকার ।

COMMENTS